🛑 “শান্তি না এলে ধ্বংস অবশ্যম্ভাবী”—ইরানকে ট্রাম্পের চরম হুঁশিয়ারি, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আশঙ্কা জোরাল?

ইরানকে ট্রাম্পের চরম হুঁশিয়ারি, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আশঙ্কা জোরাল?

পশ্চিম এশিয়ায় ফের যুদ্ধের আঁচ! রবিবার ভোররাতে ইরানের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক কেন্দ্র—ফরডো, নাতান্‌জ় এবং এসফাহান—লক্ষ্য করে ভয়াবহ হামলা চালাল আমেরিকা। নিজেই সেই ঘোষণা করলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ইজ়রায়েলের সঙ্গে যৌথ অভিযানে এই হামলা চালানো হয় বলে জানানো হয়েছে। এবং এটাই শেষ নয়—শান্তি না এলে আরও বড় ধ্বংস নেমে আসবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের।

🇺🇸 ট্রাম্প বললেন: “এখন শান্তির সময়, নয়তো ধ্বংস”

হোয়াইট হাউস থেকে জাতির উদ্দেশে ভাষণে ট্রাম্প বলেন, “আমরা ইরানের পারমাণবিক হুমকিকে শেষ করতে চেয়েছি। এই হামলাগুলি ছিল নিখুঁত, ভয়ঙ্কর এবং কৌশলগতভাবে সফল।” এরপরেই তাঁর কড়া বার্তা—“শান্তি প্রতিষ্ঠা না হলে আরও বড় হামলার জন্য প্রস্তুত থাকুন। এখনও অনেক টার্গেট বাকি।”

🧨 হামলার পেছনে কারণ কী?

ট্রাম্প বলেন, “আমাদের উদ্দেশ্য ছিল ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধিকরণ থামানো এবং বিশ্বের এক নম্বর সন্ত্রাসের মদতদাতাকে থামানো। এর জন্য যা করা দরকার, আমরা তা করেছি। ইরানের গুরুত্বপূর্ণ পরমাণু কেন্দ্রগুলো এক ধাক্কায় কার্যত ধ্বংস।”

🇮🇱 ইজ়রায়েলের সঙ্গে একযোগে হামলা

এই অভিযানে ইজ়রায়েলের সেনাবাহিনীও অংশ নেয়। ট্রাম্প তাঁর ভাষণে প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, “আমরা একটা দল হিসেবে দুর্দান্ত কাজ করেছি। ইজ়রায়েলের উপর যেসব হুমকি ছিল, সেগুলিকে চিরতরে মুছে ফেলার দিকে এগোচ্ছি।”

😨 রাষ্ট্রপুঞ্জ ও গ্লোবাল উদ্বেগ

রাষ্ট্রপুঞ্জের মহাসচিব আন্তোনিয়ো গুতেরেস এই হামলায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাঁর মতে, “এই সংঘাত হাতের বাইরে চলে গেলে তা সারা বিশ্বে ভয়ঙ্কর পরিণতি ডেকে আনবে। পশ্চিম এশিয়া এমনিতেই বারুদের স্তূপ, আর উত্তেজনা বাড়িয়ে দেওয়া আত্মঘাতী।”

🚨 “ধৈর্যের সীমা ছাড়াচ্ছে!”: কর্মীদের হুঁশিয়ারি Nothing-র CEO কার্ল পে-র