সম্পর্কে প্রতারণার অভিযোগ ধনশ্রীর! চহলের পাল্টা বার্তা!
বিবাহবিচ্ছেদের বহুদিন পেরিয়েও যুজ়বেন্দ্র চহল এবং ধনশ্রী বর্মা-র বাগযুদ্ধ থামছে না। সম্প্রতি ‘রাইজ় অ্যান্ড ফল’ অনুষ্ঠানে ধনশ্রী অভিযোগ করেন, বিয়ের মাত্র দু’মাসের মধ্যে চহল সম্পর্কের প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন। এ বার সেই অভিযোগের জবাব দিয়েছেন ক্রিকেট তারকা।
চহলের বক্তব্যের মূল অংশ
| বিষয় | চহলের মন্তব্য |
|---|---|
| ধনশ্রীর অভিযোগ | বিয়ের দু’মাসের মধ্যেই প্রতারণা করেছিলেন চহল |
| চহলের প্রতিক্রিয়া | “যদি দু’মাসে কেউ প্রতারণা করে, তার পরেও সম্পর্ক এত দিন টিকে থাকে কি?” |
| জীবনের ধারা | অতীত ভুলে এগিয়ে গিয়েছেন চহল, আর কোন আলোচনা করতে চাইছেন না |
| সচেতনতা বার্তা | “অনেকে এখনও অতীতে আটকে রয়েছে। তবে সত্যি একটাই—যাঁদের গুরুত্ব রয়েছে, তাঁরা সত্যিটা জানেন।” |
চহলের মতে, ধনশ্রীর সঙ্গে চার বছরের বৈবাহিক জীবন সম্পর্কের ভিত্তি ভালো থাকলে এতদিন টিকে থাকত। “আমি আগেও বলেছি, আমি অতীত থেকে বেরিয়ে গিয়েছি। কিন্তু এখনও অনেকে সেই অতীতেই আটকে রয়েছে। তাদের ঘর-সংসার আসলে আমার নাম ব্যবহার করেই চলছে। আমার এতে কিছু আসে-যায় না।”
ধনশ্রীর বক্তব্যের সংক্ষেপ
| বিষয় | বিস্তারিত |
|---|---|
| অভিযোগ | চহলের বিশ্বাসঘাতকতা ও বার বার সুযোগ দেওয়ার পরও প্রতারণা |
| প্রকাশের মাধ্যম | ‘রাইজ় অ্যান্ড ফল’ অনুষ্ঠান |
| উদ্দেশ্য | নিজের অভিজ্ঞতা ও সচেতনবার্তা সমাজমাধ্যমে পৌঁছে দেওয়া |
চহলের বক্তব্যে স্পষ্ট, তিনি জীবনের ওই অধ্যায় শেষ করেছেন এবং নিজের ক্রীড়াজগৎ ও ফোকাস-এ মন দিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, “যে যা খুশি বলে দিচ্ছে, সেগুলোই সমাজমাধ্যমে চলছে। কিন্তু সত্যি একটাই—আমার জীবনে যাঁদের গুরুত্ব রয়েছে, তাঁরা সেই সত্যিটা জানেন।”
বিষয়টি শিক্ষণীয়
- সচেতনতা: ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে প্রচারিত তথ্য সবসময় সত্য নয়।
- মানসিক শান্তি: অতীত ভুলে এগোনো মানসিক শান্তির জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
- সামাজিক মিডিয়া: সব খবরই সত্য নয়, যাচাই ছাড়া বিশ্বাস করা ঠিক নয়।
“Cricket এবং ব্যক্তিগত জীবন আলাদা রাখা উচিত। সামাজিক মিডিয়া শুধু তথ্য নয়, প্রভাবও সৃষ্টি করে।” – Times of India
আরও পড়ুন
সংক্ষেপে: প্রাক্তন স্ত্রী ধনশ্রী বর্মার অভিযোগের পরও যুজ়বেন্দ্র চহল ইতিবাচক মনোভাব বজায় রেখেছেন। তিনি অতীত ভুলে নিজের জীবনে এগিয়ে গেছেন এবং কোন বিতর্কে আর জড়াতে চাইছেন না। সমাজমাধ্যমের কেলেঙ্কারি হলেও সত্যি জানেন তার ঘনিষ্ঠজনরা।

