খুশবু পটানির হৃদয়স্পর্শী উদ্যোগে
সম্প্রতি, দিশা পটানির বড় বোন খুশবু পটানির এক সাহসিকতার কাহিনী ভাইরাল হয়েছে নেটদুনিয়ায়। যদিও খুশবু পটানি পেশায় অভিনেত্রী নন, কিন্তু তার একক কর্মে তিনি সমাজমাধ্যমে এক নায়ক হয়ে উঠেছেন। তার এই সাহসিকতার কাহিনী দেখে, অনুরাগীরা তাকে প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়েছেন।
মা’র কান্নার আওয়াজে সাড়া দিয়ে খুশবু
বরেলির একটি এলাকায় ঘটে যাওয়া এই ঘটনাটি অত্যন্ত হৃদয়বিদারক। খুশবু পটানি তার মা থেকে প্রথমে একটি শিশুকন্যার কান্নার আওয়াজ শুনতে পান, যা বাড়ির কাছ থেকেই আসছিল। তৎক্ষণাৎ দেরি না করে খুশবু ছুটে যান এবং একটি ভাঙাচোরা বাড়ির মধ্যে এক পরিত্যক্ত শিশুকন্যাকে আবিষ্কার করেন। সেই মুহূর্তটি খুশবু তার সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেন, যা মুহূর্তে ভাইরাল হয়ে যায়।
ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, একটি ধুলো-ছাওয়া বাচ্চা অসহায় অবস্থায় পড়ে কাঁদছে। তাকে দেখে, খুশবু প্রথমে শিশুটির গায়ের ধুলো ঝেড়ে দেন এবং বলেন, “কিছু হবে না, সোনা বাচ্চা। তুমি এখন নিরাপদে আছো।” এর পরই তিনি ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে বলেন, “আপনি যদি বরেলির বাসিন্দা হয়ে থাকেন এবং এই বাচ্চাটি যদি আপনার হয়, তাহলে দ্রুত যোগাযোগ করুন। কীভাবে আপনি একটা বাচ্চাকে ফেলে যেতে পারেন? এই বাবা-মায়ের দিকে তাকালে লজ্জা হয়।”
বাচ্চার দেখভাল এবং চিকিৎসার ব্যবস্থা
বাচ্চাটি উদ্ধার করার পর খুশবু তার দ্রুত চিকিৎসা ও দুধ খাওয়ার ব্যবস্থা করেন। পরে পুলিশ এসে বাচ্চাটিকে নিয়ে যায়। খুশবু সেই ভিডিয়োতে লেখেন, “দেশের শিশুকন্যাদের রক্ষা করুন। কত দিন এই সব চলবে? এই শিশুটিকে যেন ভালো রাখা যায়, আমি সেই ব্যবস্থা করেই ছাড়ব।”
খুশবুর প্রতি অনুরাগীদের ভালোবাসা
এই ঘটনার পর সামাজিক মাধ্যমে খুশবুকে সত্যিকারের ‘হিরো’ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। অনুরাগীরা তার সাহসিকতা এবং মানবিকতা নিয়ে প্রশংসা করেছেন। এক অনুরাগী লিখেছেন, “ঈশ্বর খুশবুর মঙ্গল করুন। একে বলে আসল হিরো।” অন্য একজন বলেছেন, “খুশবু পটানি একজন আদর্শ সৈনিকের মতো কাজ করেছেন। সমাজে এমন ব্যক্তির উপস্থিতি আমাদের আশার আলো।”
উপসংহার:
খুশবু পটানির এই সাহসিক কাজ আমাদের সকলকে এক গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা দেয়। তিনি শুধুমাত্র একটি শিশুকে উদ্ধারই করেননি, বরং আমাদের মনেও একটি প্রশ্ন রেখে গেছেন: “দেশের মেয়েদের রক্ষা করার দা
বাঙালির পাতে ভাত নয়, থাকবে ঘি-মাখন-প্রোটিন! ডায়াবেটিস আর মোটা হওয়া আটকাবে এই নতুন ডায়েটেই?